naturalayurvedaltd
একটি সুস্থ হার্টের জন্য ৬ টি পরামর্শ
via WordPress www.naturalayurvedaltd.com/health-dieses-solutions/%e0%a6...
উন্নত হচ্ছে পৃথিবী, সেইসাথে তাল মিলিয়ে উন্নত হচ্ছে জীবন ব্যবস্থা।আধুনিক জীবন ব্যবস্থায় আমাদের চলা ফেরা খাওয়া দাওয়া সহ পরিবর্তিত হচ্ছে সবকিছুই। আর এর একটি প্রভাব পড়ছে আমাদের শরীরের উপর ।কিছু রোগ আমাদের জীবনে সঙ্গী হিসেবে স্থায়ীভাবে বাসা বাঁধছে। আধুনিক মানুষের তেমনি একটি রোগ হলো হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ।
হৃদপিন্ড রক্তকে ধাক্কা দিয়ে ধমনীতে পাঠালে ধমণীর গায়ে যে প্রেসার বা চাপ সৃষ্টি হয় তাই হলো ব্লাড প্রেসার বা রক্তচাপ। এই চাপ এর একটি স্বাভাবিক মাত্রা আছে আর যখন রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে যায় তখনি তাকে বলা হয় হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ। অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ ষ্ট্রোক, হৃদপিন্ডের দেয়ালের পুরুত্ব বাড়ানো, হার্ট এটাক ও হার্ট ফেইলুর,কিডনী ফেইলুর সহ আরও জটিল রোগের কারণ হতে পারে। সারা পৃথিবীতেই উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা আশংকাজনকহারে বাড়ছে। এক জরিপে বেরিয়ে এসেছে সারা পৃথিবীতে প্রতিদিন যে পরিমান মানুষ মারা যায় এর প্রায় এক-চতুর্থাংশ মানুষই উচ্চ রক্তচাপের কারণে মারা যাচ্ছে। ইদানিং আবার তরুন বয়েশীদের হাইপারটেনশনে আক্রান্ত হবার হার অনেক বেড়ে গেছে। এর কারন হিসেবে আধুনিক জীবন ব্যবস্থা ও দৈনন্দিন খাদ্য প্রক্রিয়াকেও দায়ী করা যায়। তাই সময় এসেছে এখনই সবাইকে হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে সুস্থ হার্ট নিয়ে বাঁচার সচেতন হওয়ার।
সাধারণত কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চললেই এ রোগের ঝুঁকিমুক্ত থাকা যায়। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে আমাদের করনীয় কিছু বিষয় চলুন জেনে নেওয়া যাক ।
১.খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন –
প্রথমেই পরিমিত খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।প্রত্যেকের বয়স, উচ্চতা, লিঙ্গ অনুযায়ী ডায়েট চার্ট মেনে যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই খাবার খাওয়া উচিত। খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত ফলমূল ও শাকসবজি থাকতে হবে। চর্বিজাতীয় খাবার বাদ এড়িয়ে চলতে হবে।ফাস্ট ফুড খাওয়ার প্রবনতা ছাড়তে হবে। রান্নায় কম পরিমানে লবন খেতে হবে ও টোকা লবন খাওয়া ছাড়তে হবে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমানে পানি খেতে হবে। মনে রাখতে হবে, কেউ যদি প্রয়োজনের তুলনায় ১০০ ক্যালরি খাবার প্রতিদিন বেশি খান তবে বছরে সাড়ে চার কেজি ওজন বৃদ্ধি পাবে।
২.নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে –
আধুনিক জীবন ব্যবস্থায় আমাদের কায়িক পরিশ্রম অনেক কম হয়। আর তাই আমাদের দেহে উচ্চ রক্তচাপ সহ নানা রোগ ব্যধি বাসা বাধছে।তাই মনে রাখতে হবে ব্যয়ামের কোন বিকল্প নেই। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন যা আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি কমাবে এবং উচ্চ রক্তচাপও কমাবে। শিশুদের প্রতিদিন এক ঘণ্টা শারীরিক কাজ ও খেলাধুলা করা প্রয়োজন। এছাড়াও পরিবারে হালকা ব্যয়াম করার রেওয়াজ চালু করতে হবে। সারাদিন বসে থাকার কাজ করেন যারা তাদের অবশ্যই ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজগুলো করতে হবে। দিনে নির্দিষ্ট সময় রুটিন মাফিক ব্যয়াম করুন ও হাটুন।
৩.
Continue reading একটি সুস্থ হার্টের জন্য ৬ টি পরামর্শ at Natural Ayurveda LTD – স্বাস্থ্য সেবায় অঙ্গীকারবদ্ধ.
একটি সুস্থ হার্টের জন্য ৬ টি পরামর্শ
via WordPress www.naturalayurvedaltd.com/health-dieses-solutions/%e0%a6...
উন্নত হচ্ছে পৃথিবী, সেইসাথে তাল মিলিয়ে উন্নত হচ্ছে জীবন ব্যবস্থা।আধুনিক জীবন ব্যবস্থায় আমাদের চলা ফেরা খাওয়া দাওয়া সহ পরিবর্তিত হচ্ছে সবকিছুই। আর এর একটি প্রভাব পড়ছে আমাদের শরীরের উপর ।কিছু রোগ আমাদের জীবনে সঙ্গী হিসেবে স্থায়ীভাবে বাসা বাঁধছে। আধুনিক মানুষের তেমনি একটি রোগ হলো হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ।
হৃদপিন্ড রক্তকে ধাক্কা দিয়ে ধমনীতে পাঠালে ধমণীর গায়ে যে প্রেসার বা চাপ সৃষ্টি হয় তাই হলো ব্লাড প্রেসার বা রক্তচাপ। এই চাপ এর একটি স্বাভাবিক মাত্রা আছে আর যখন রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে যায় তখনি তাকে বলা হয় হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ। অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ ষ্ট্রোক, হৃদপিন্ডের দেয়ালের পুরুত্ব বাড়ানো, হার্ট এটাক ও হার্ট ফেইলুর,কিডনী ফেইলুর সহ আরও জটিল রোগের কারণ হতে পারে। সারা পৃথিবীতেই উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা আশংকাজনকহারে বাড়ছে। এক জরিপে বেরিয়ে এসেছে সারা পৃথিবীতে প্রতিদিন যে পরিমান মানুষ মারা যায় এর প্রায় এক-চতুর্থাংশ মানুষই উচ্চ রক্তচাপের কারণে মারা যাচ্ছে। ইদানিং আবার তরুন বয়েশীদের হাইপারটেনশনে আক্রান্ত হবার হার অনেক বেড়ে গেছে। এর কারন হিসেবে আধুনিক জীবন ব্যবস্থা ও দৈনন্দিন খাদ্য প্রক্রিয়াকেও দায়ী করা যায়। তাই সময় এসেছে এখনই সবাইকে হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে সুস্থ হার্ট নিয়ে বাঁচার সচেতন হওয়ার।
সাধারণত কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চললেই এ রোগের ঝুঁকিমুক্ত থাকা যায়। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে আমাদের করনীয় কিছু বিষয় চলুন জেনে নেওয়া যাক ।
১.খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন –
প্রথমেই পরিমিত খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।প্রত্যেকের বয়স, উচ্চতা, লিঙ্গ অনুযায়ী ডায়েট চার্ট মেনে যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই খাবার খাওয়া উচিত। খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত ফলমূল ও শাকসবজি থাকতে হবে। চর্বিজাতীয় খাবার বাদ এড়িয়ে চলতে হবে।ফাস্ট ফুড খাওয়ার প্রবনতা ছাড়তে হবে। রান্নায় কম পরিমানে লবন খেতে হবে ও টোকা লবন খাওয়া ছাড়তে হবে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমানে পানি খেতে হবে। মনে রাখতে হবে, কেউ যদি প্রয়োজনের তুলনায় ১০০ ক্যালরি খাবার প্রতিদিন বেশি খান তবে বছরে সাড়ে চার কেজি ওজন বৃদ্ধি পাবে।
২.নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে –
আধুনিক জীবন ব্যবস্থায় আমাদের কায়িক পরিশ্রম অনেক কম হয়। আর তাই আমাদের দেহে উচ্চ রক্তচাপ সহ নানা রোগ ব্যধি বাসা বাধছে।তাই মনে রাখতে হবে ব্যয়ামের কোন বিকল্প নেই। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন যা আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি কমাবে এবং উচ্চ রক্তচাপও কমাবে। শিশুদের প্রতিদিন এক ঘণ্টা শারীরিক কাজ ও খেলাধুলা করা প্রয়োজন। এছাড়াও পরিবারে হালকা ব্যয়াম করার রেওয়াজ চালু করতে হবে। সারাদিন বসে থাকার কাজ করেন যারা তাদের অবশ্যই ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজগুলো করতে হবে। দিনে নির্দিষ্ট সময় রুটিন মাফিক ব্যয়াম করুন ও হাটুন।
৩.
Continue reading একটি সুস্থ হার্টের জন্য ৬ টি পরামর্শ at Natural Ayurveda LTD – স্বাস্থ্য সেবায় অঙ্গীকারবদ্ধ.